করোনার কারনে পেছানো হয়েছে বাংলাদেশ ট্রাভেল অ্যান্ড ট্যুরিজম ফেয়ার (বিটিটিএফ) পিছিয়েছে।

Mar-16, 2020 বিডি ট্রাভেল নিউজ ডেস্ক পর্যটন কেন্দ্রের খবর

বিশ্বব্যাপী ছড়িয়ে পড়া করোনা ভাইরাসের কারণে ১০ম শেয়ারট্রিপ বাংলাদেশ ট্রাভেল অ্যান্ড ট্যুরিজম ফেয়ার (বিটিটিএফ) পিছিয়েছে। ট্যুর অপারেটরস অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশ’র (টোয়াব) আয়োজনে আগামী ৩-৫ এপ্রিল ফেয়ারটি হওয়ার কথা ছিল। নতুন করে ফেয়ারের সময় নির্ধারণ করা হয়েছে ২৯-৩১ অক্টোবর।

সোমবার (১৬ মার্চ) জাতীয় প্রেসক্লাবে এক সংবাদ সম্মেলন করে এ ঘোষণা দেন টোয়াবের সভাপতি মো. রাফেউজ্জামান।

তিনি বলেন, ৩-৫ এপ্রিল ১০ম শেয়ারট্রিপ বাংলাদেশ ট্রাভেল অ্যান্ড ট্যুরিজম ফেয়ার আয়োজনের সব প্রস্তুতি থাকলেও করোনা ভাইরাসের কারণে যথাসময়ে আয়োজন করা যাচ্ছে না।

টোয়াব সভাপতি বলেন, আমাদের মেলায় ভারত, নেপাল, ভুটান, থাইল্যান্ড ও মালয়েশিয়ার জাতীয় পর্যটন সংস্থা অংশগ্রহণ করে থাকে। এছাড়া ভারতের উল্লেখযোগ্য সংখ্যক ট্যুর অপারেটর অংশগ্রহণ করে থাকেন।

রাফেউজ্জামান বলেন, ‘কিন্তু ভ্রমণ নিষেধাজ্ঞার কারণে তার অংশগ্রহণ করতে পারছেন না। সার্বিক দিক বিবেচনা করে আমাদের ১০ম শেয়ারট্রিপ বাংলাদেশ ট্রাভেল অ্যান্ড ট্যুরিজম ফেয়ার আগামী ২৯-৩১ অক্টোবর বঙ্গবন্ধু আন্তর্জাতিক সম্মেলন কেন্দ্রে অনুষ্ঠিত হবে।’

সংবাদ সম্মেলনে টোয়াবের পক্ষ থেকে কিছু দাবি জানানো হয়। এর মধ্যে রয়েছে- সহজ সুবিধায় ও কম খরচে ভিসা দেয়া, বন্দর ও বিমানবন্দরগুলোতে অপ্রয়োজনীয় বিধিনিষেধ শিথিল করা, পর্যটকদের ওপর আরোপিত ট্যাক্স কমানো, ভ্রমণ স্থানগুলো প্রচারে বরাদ্দ বাড়ানো, বিমানের টিকেটের ট্যাক্স কমানো, সরকারের পক্ষ থেকে ট্যুর অপারেটরদের ইনসেনটিভ দেয়া এবং সহজ শর্তে ঋণ দেয়া। ট্রাভেল অ্যান্ড ট্যুরিজম ফেয়ার (বিটিটিএফ) পিছিয়েছে। ট্যুর অপারেটরস অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশ’র (টোয়াব) আয়োজনে আগামী ৩-৫ এপ্রিল ফেয়ারটি হওয়ার কথা ছিল। নতুন করে ফেয়ারের সময় নির্ধারণ করা হয়েছে ২৯-৩১ অক্টোবর।

সোমবার (১৬ মার্চ) জাতীয় প্রেসক্লাবে এক সংবাদ সম্মেলন করে এ ঘোষণা দেন টোয়াবের সভাপতি মো. রাফেউজ্জামান।

তিনি বলেন, ৩-৫ এপ্রিল ১০ম শেয়ারট্রিপ বাংলাদেশ ট্রাভেল অ্যান্ড ট্যুরিজম ফেয়ার আয়োজনের সব প্রস্তুতি থাকলেও করোনা ভাইরাসের কারণে যথাসময়ে আয়োজন করা যাচ্ছে না।

টোয়াব সভাপতি বলেন, আমাদের মেলায় ভারত, নেপাল, ভুটান, থাইল্যান্ড ও মালয়েশিয়ার জাতীয় পর্যটন সংস্থা অংশগ্রহণ করে থাকে। এছাড়া ভারতের উল্লেখযোগ্য সংখ্যক ট্যুর অপারেটর অংশগ্রহণ করে থাকেন।

রাফেউজ্জামান বলেন, ‘কিন্তু ভ্রমণ নিষেধাজ্ঞার কারণে তার অংশগ্রহণ করতে পারছেন না। সার্বিক দিক বিবেচনা করে আমাদের ১০ম শেয়ারট্রিপ বাংলাদেশ ট্রাভেল অ্যান্ড ট্যুরিজম ফেয়ার আগামী ২৯-৩১ অক্টোবর বঙ্গবন্ধু আন্তর্জাতিক সম্মেলন কেন্দ্রে অনুষ্ঠিত হবে।’

সংবাদ সম্মেলনে টোয়াবের পক্ষ থেকে কিছু দাবি জানানো হয়। এর মধ্যে রয়েছে- সহজ সুবিধায় ও কম খরচে ভিসা দেয়া, বন্দর ও বিমানবন্দরগুলোতে অপ্রয়োজনীয় বিধিনিষেধ শিথিল করা, পর্যটকদের ওপর আরোপিত ট্যাক্স কমানো, ভ্রমণ স্থানগুলো প্রচারে বরাদ্দ বাড়ানো, বিমানের টিকেটের ট্যাক্স কমানো, সরকারের পক্ষ থেকে ট্যুর অপারেটরদের ইনসেনটিভ দেয়া এবং সহজ শর্তে ঋণ দেয়া।

Related Post